ডেজার্ট কিংবা নর্মাল খাবার হিসেবে দইয়ের তুলনা নেই। চলুন জেনে নেই দইয়ের গুনাগুণ।
০০ দইয়ের ল্যাক্টোব্যাসিলাস ব্যাক্টেরিয়া কোলনের ব্যাকটেরিয়াগুলোকে উদ্দীপিত করে ফলে পেট পরিষ্কার থাকে।
০০ দইয়ের ব্যাক্টেরিয়া শরীরে ক্যালসিয়াম, ভিটামিন বি কমপ্লেক্স গ্রহণ করতে সাহায্য করে। ভিটামিন বি১২ রক্তকোষের গঠনে সাহায্য করে। দই ‘এ’ ভিটামিন তৈরিতে সাহায্য করে।
০০ দইয়ের উপাদান ভাল ব্যাক্টেরিয়াকে উদ্দীপিত করে। তাই অ্যান্টিবায়োটিক খেলে ডায়েটে দই রাখুন।০০ দইয়ের ব্যাক্টেরিয়া শরীরে ক্যালসিয়াম, ভিটামিন বি কমপ্লেক্স গ্রহণ করতে সাহায্য করে। ভিটামিন বি১২ রক্তকোষের গঠনে সাহায্য করে। দই ‘এ’ ভিটামিন তৈরিতে সাহায্য করে।
০০ দইয়ে প্রথম শ্রেণীর প্রোটিন রয়েছে। তাই দইতে পাওয়া যায় অত্যাবশ্যক অ্যামিনো অ্যাসিড। দুধের প্রোটিন থেকে দইয়ের প্রোটিন সহজে হজম হয়। খাওয়ার ১ ঘন্টা পর দুধের মাত্র ৩২% যেখানে হজম হয়, সেখানে দইয়ের ৯০% হজম হয়।
০০ রক্তে কোলেস্টরেল কমাতে সাহায্য করে।
০০ ডায়রিয়া ও কনস্টিপেশনের সমস্যা কমায়।
০০ ঘুমের সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে।
০০ প্রতিদিন কিছুটা দই খেলে জন্ডিস, হেপাটাইটিস প্রতিরোধ করা যায়।
প্রতি ১০০ গ্রাম দইয়ে : ক্যালসিয়াম- ১৫০ মিলিগ্রাম, ভিটামিন এ- ১০২ আইইউ, প্রোটিন- ৩ গ্রাম, ফ্যাট- ৪ গ্রাম, ময়েশ্চার- ৯০ গ্রাম, ক্যালরি ভ্যালু- ৬০ কিলো ক্যালরি।
সূত্র: দৈনিক ইত্তেফাক, মে ০৪, ২০১০
No comments:
Post a Comment
Thanks For Your Comment.(Farid)